বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিনিধি আবশ্যক: অনলাইন পত্রিকা আমার সুরমা ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন : ০১৭১৮-৬৮১২৮১, ০১৭৯৮-৬৭৬৩০১
সংবাদ শিরোনাম :
দিরাইয়ে পৃথক স্থানে বজ্রপাতে হতাহত ৪ নিজ এলাকার মানুষের পাশে রয়েছেন এমপি প্রার্থী রশিদ মিয়া সম্প্রসারণবাদ, আধিপত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী গণজোয়ার সৃষ্টি করে মজলুম গাজাবাসীদের পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব দিরাইয়ের সাবেক এমপির স্ত্রী-মেয়েকে মারধরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ ভারতের ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করতে লিগ্যাল নোটিশ পাচার হওয়া মেধা ফিরিয়ে এনে উন্নত দেশ বিনির্মাণে ড. ইউনূসের যুগান্তকারী কৌশল দিরাইয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত দিরাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঈদুল ফিতর পালিত দেশে দেশে ঈদ উদযাপিত দেশের আকাশে দেখা গেছে শাওয়াল মাসের চাঁদ, ঈদ কাল
ধর্মপাশায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে মসজিদের নামে টিআরের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ধর্মপাশায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে মসজিদের নামে টিআরের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সেলবরষ ইউনিয়নের কাকিয়াম গ্রামের দুটি মসজিদের উন্নয়নের নামে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের (টিআর) বরাদ্দ এক লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে ওই গ্রামের মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা সেলবরষ ইউনিয়নে কাকিয়াম গ্রামের বাসিন্দা ও শিক্ষক আনোয়রুল হক ও শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ( হিরু) তাঁদের গ্রামের জামে মসজিদের উন্নয়নের জন্য ২০১৭-১৮ অর্থবছরে টিআর-নগদ অর্থ বরাদ্দ এক লাখ টাকা উত্তোলন করেন। মসজিদ কমিটির বর্তমান সভাপতি আব্দুল মালেকসহ গ্রামবাসীরা জানান, মসজিদের নাম ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করা হলেও বিষয়টি মসজিদ কমিটির বা গ্রামের কাউকে জানানো হয়নি। মসজিদের নামে যে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে সেখানে আনোয়ারুল হক সভাপতি ও আবুল কালাম আজাদ ( হিরু)-কে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তারা মসজিদ কমিটির কোনো সদস্য নয়। ওরা মসজিদের কোনো কাজ না করে পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
প্রকল্প কমিটির সদস্য ইবাদুল মিয়া জানান, তারা ওই প্রকল্প সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তবে মসজিদের টাকা আত্মসাৎ অভিযোগটি শুনেছি প্রকল্প কমিটির সভাপতি আনোয়ারুল হক সঙ্গে মুঠোফোনে কথা বললে। ‘অভিযোগ সত্য নয়, এটি গাংঙ্গের টাকা, যেখানে খুশি সেখানে দিব, আমার বিষয়।
ধর্মপাশা উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) মানিক মিয়া বলেন। বলেন, বরাদ্দটি স্থানীয় এমপির। তিনি যে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন আমাদের কাছে সেটিই আইনগতভাবে বৈধ। তবে মসজিদের নাম ব্যবহার করে কেউ টাকা তুলে আত্মসাতের চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিষযটি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কান্তি মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017-2019 AmarSurma.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com